Thursday, January 22, 2015

আজ আপনাদের মাঝে একটি ছোট্ট কিন্তু দরকারি আর কাজের উইন্ডোজ পিসি
টুল নিয়ে এলাম। এর সম্বন্ধে হয়তো অনেকেই জানেন কিন্তু যারা জানেন না শুধু মাত্র তাদেরই জন্যে।
এর নাম হচ্ছে Panda USB Vaccine. এটি পান্ডা সিকিউরিটির একটি ফ্রী টুল।
বর্ণনা 
এটি আপনার পিসিতে ইন্সটল দেয়ার পর আপনার পিসিকে ভ্যাকসিনেট করতে বলবে ( নিচের ছবির মতো) Vaccinate PC অপশনে ক্লিক করে

একবার ভ্যাক্সিনেট করলে এই পিসিতে পেন্ড্রাইভ বা এই জাতীয় রিমুভেবল ড্রাইভ দ্বারা কখনোই ভাইরাস আক্রান্ত হবেনা
এমনকি আপনার পিসিতে এন্টি-ভাইরাস প্রোগ্রাম না থাকলেও না।
তাছাড়া এই পিসিতে যে কোন পেন্ড্রাইভ/মেমোরীকার্ড প্রবেশ করানোর সাথে সাথে নিছের ছবির মতো
পপআপ ওপেন হয়ে ভ্যাক্সিনেট করতে বলবে।

একবার ভ্যাক্সিনেট করার পর  ওই ড্রাইভে অন্য পিসি থেকে  জীবনে কখনোই ভাইরাস  আক্রান্ত হবেনা
তবে যদি  এটি ফরম্যাট করেন তবে আবার ভ্যাক্সিনেট করতে হবে।
ডাউনলোড করতে >মিডিয়া ফায়ার থেকে
প্রথমেই সালাম নিন, কেমন আছেন সকলে আশা করি ভাল ও সুস্ত। আশা করি নিয়মিত আপনাদের সঙ্গে আপডেট সফটওয়্যার গুল শেয়ার করতে পারব। আজকে যে 2 টি সফটওয়্যার  আপনাদের দেব যা সত্যিই আপনাদের  অনেক কাজে লাগে । আসুন জেনে নেই সফটওয়্যার টির সম্পর্কে।

ESET Smart Security 2015:


এন্টিভাইরাসগুলোর মধ্যে ESET অনেকেরেই পছন্দের তালিকায় শীর্ষে। তাই আজকে আমি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করলাম নতুন ভার্সন ২০১৫ ফুল এক্টিভেটেড ভার্সন । এটি প্রায় দেড় বছর পর ESET এর মেজর ভার্সন আপডেট। যাই হোক ত দেরি না করে আগে ডাউনলোড করে ফেলুন। এন্টিভাইরাস টির সম্পর্কে বিস্তারিত এখানে দেখুন।
তো আগে ডাউনলোড করে ফেলুন ৩২ ও ৬৪ বিট ভার্সন।
ডাউনলোড করুন এখানে
তো আশা করছি ডাউনলোড করে ভাল ভাবে ব্যাবহার করতে পারবেন।

Advanced SystemCare Ultimate 9:


দ্রুত স্ক্যান ভাইরাস, অ্যাডওয়্যারের ও অন্যান্য হুমকি বিরুদ্ধে নির্ভরযোগ্য সুরক্ষা প্রদান করে এই সফটওয়্যার টি। সঙ্গে দেবে আপনার পিছি এর সিস্টেম এর সকল সুরক্ষা ও অনেক বেশি গতি যা আপনার পিছি কে করবে সুপার ফাস্ট। সফটওয়্যার টির সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে দেখুন
তো দেরি না করে ডাউনলোড করে ফেলুন ৬২ এমবি এর এই সফটওয়্যার টি ।
ডাউনলোড করুন এখানে
তো দেরি না করে ব্যাবহার করুন আর মজা নিন। আশা করি সফটওয়্যার টি আপনাদের অনেক ভাল লাগবে।

Wednesday, January 21, 2015

hac1
এ সফটওয়ারটি এত আশ্চর্যরকম কাজ করে যে আমি এটি ডাউনলোড করার পরে অনেক্ষন থ হয়ে বসে ছিলাম। এটি মাত্র এক মিনিটেরও কম সময় আমার আইপি চেন্জ করে দিয়েছিল। এটিতো মাত্র একটি কার্যকারীতার কথা বলালাম। বাকীগুলো মনেহয় লিখে শেষ করা যাবে না। তবুও চেষ্টা করি..
hac2
আমি যে সফটওয়ারটির কথা বলছি তার নাম “নেট টুলস ৫.০.৭০”।প্রাত্যহিক জীবনের নিত্যনতুন প্রযুক্তির সাথে টিকে থাকার জন্য এটি একটি সর্বাধুনিক নিরাপত্তা ও মনিটরিং সফটওয়ার। এ সফটওয়ারটি আধুনিক প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে একই সাথে ওয়ার্লেস বা নন-ওয়ার্লেস যেকোন নেটওয়ার্কের জন্য প্রযোজ্য সর্বশেষ স্টান্ডার্ড, প্রোটকল, সফটওয়ার ও হার্ডওয়ারের জন্য অসংখ্য প্রফেশনাল টুলস সরবরাহ করে থাকে।
যেকোন নেটওয়ার্ক এবং পিসি মনিটর করার জন্য এ সফটওয়ারটি স্কেনিং, নিরাপত্তা, ফাইল, সিস্টেম এবং অ্যাডমিনেস্ট্রেটর সম্পর্কিত অসংখ্যা টুলস্ এর একটি শক্তিশালী কম্বিনেশন। এর টুলস কালেকশনে রয়েছে অণেক দূমূল্য টুলস। টুলসগুলো এত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যে এত বেশি সংখ্যক টুলসের মধ্যে যেন আপনি হারিয়ে না জান।
সকল সিস্টেম অ্যাডমিনেস্ট্রেটরের জন্য এটি একটি মহামুল্যবাদ সফটওয়ার যা টাকা দিয়েও পাওয়া কঠিন। নেটওয়ার্ক ইউজারদের জন্য এর চেয়ে বড় এবং সুশৃঙ্খল টুলস কালেকশন আর কোন সফটওয়ারে নেই।
Hac3

নিচে সফটওয়ারটির ১৭৫টি টুলস কালেকশনের তালিকা দেয়া হল:

(দেখুনতো প্রয়োজনীয় টুলসগুলো পড়ে শেষ করতে পারেন কিনা ?)
  • 1) IP Address Scanner
  • 2) IP Calculator
  • 3) IP Converter
  • 4) Port Listener
  • 5) Port Scanner
  • 6) Ping
  • 7) NetStat (2 ways)
  • 8) Trace Route (2 ways)
  • 9) TCP/IP Configuration
  • 10) Online - Offline Checker
  • 11) Resolve Host & IP
  • 12) Time Sync
  • 13) Whois & MX Lookup
  • 14) Connect0r
  • 15) Connection Analysator and protector
  • 16) Net Sender
  • 17) E-mail seeker
  • 18) Net Pager
  • 19) Active and Passive port scanner
  • 20) Spoofer
  • 21) Hack Trapper
  • 22) HTTP flooder (DoS)
  • 23) Mass Website Visiter
  • 24) Advanced Port Scanner
  • 25) Trojan Hunter (Multi IP)
  • 26) Port Connecter Tool
  • 27) Advanced Spoofer
  • 28) Advanced Anonymous E-mailer
  • 29) Simple Anonymous E-mailer
  • 30) Anonymous E-mailer with Attachment Support
  • 31) Mass E-mailer
  • 32) E-mail Bomber
  • 33) E-mail Spoofer
  • 34) Simple Port Scanner (fast)
  • 35) Advanced Netstat Monitoring
  • 36) X Pinger
  • 37) Web Page Scanner
  • 38) Fast Port Scanner
  • 39) Deep Port Scanner
  • 40) Fastest Host Scanner (UDP)
  • 41) Get Header
  • 42) Open Port Scanner
  • 43) Multi Port Scanner
  • 44) HTTP scanner (Open port 80 subnet scanner)
  • 45) Multi Ping for Cisco Routers
  • 46) TCP Packet Sniffer
  • 47) UDP flooder
  • 48) Resolve and Ping
  • 49) Multi IP ping
  • 50) File Dependency Sniffer
  • 51) EXE-joiner (bind 2 files)
  • 52) Encrypter
  • 53) Advanced Encryption
  • 54) File Difference Engine
  • 55) File Comparasion
  • 56) Mass File Renamer
  • 57) Add Bytes to EXE
  • 58) Variable Encryption
  • 59) Simple File Encryption
  • 60) ASCII to Binary (and Binary to ASCII)
  • 61) Enigma
  • 62) Password Unmasker
  • 63) Credit Card Number Validate and Generate
  • 64) Create Local HTTP Server
  • 65) eXtreme UDP Flooder
  • 66) Web Server Scanner
  • 67) Force Reboot
  • 68) Webpage Info Seeker
  • 69) Bouncer
  • 70) Advanced Packet Sniffer
  • 71) IRC server creater
  • 72) Connection Tester
  • 73) Fake Mail Sender
  • 74) Bandwidth Monitor
  • 75) Remote Desktop Protocol Scanner
  • 76) MX Query
  • 77) Messenger Packet Sniffer
  • 78) API Spy
  • 79) DHCP Restart
  • 80) File Merger
  • 81) E-mail Extractor (crawler / harvester bot)
  • 82) Open FTP Scanner
  • 83) Advanced System Locker
  • 84) Advanced System Information
  • 85) CPU Monitor
  • 86) Windows Startup Manager
  • 87) Process Checker
  • 88) IP String Collecter
  • 89) Mass Auto-Emailer (Database mailer; Spammer)
  • 90) Central Server (Base Server; Echo Server; Time Server; Telnet Server; HTTP Server; FTP Server)
  • 91) Fishing Port Scanner (with named ports)
  • 92) Mouse Record / Play Automation (Macro Tool)
  • 93) Internet / LAN Messenger Chat (Server + Client)
  • 94) Timer Shutdown/Restart/Log Off/Hibernate/Suspend/ Control
  • 95) Hash MD5 Checker
  • 96) Port Connect - Listen tool
  • 97) Internet MAC Address Scanner (Multiple IP)
  • 98) Connection Manager / Monitor
  • 99) Direct Peer Connecter (Send/Receive files + chat)
  • 100) Force Application Termination (against Viruses and Spyware)
  • 101) Easy and Fast Screenshot Maker (also Web Hex Color Picker)
  • 102) COM Detect and Test
  • 103) Create Virtual Drives
  • 104) URL Encoder
  • 105) WEP/WPA Key Generator
  • 106) Sniffer.NET
  • 107) File Shredder
  • 108) Local Access Enumerater
  • 109) Steganographer (Art of hiding secret data in pictures)
  • 110) Subnet Calculater
  • 111) Domain to IP (DNS)
  • 112) Get SNMP Variables
  • 113) Internet Explorer Password Revealer
  • 114) Advanced Multi Port Scanner
  • 115) Port Identification List (+port scanner)
  • 116) Get Quick Net Info
  • 117) Get Remote MAC Address
  • 118) Share Add
  • 119) Net Wanderer
  • 120) WhoIs Console
  • 121) Cookies Analyser
  • 122) Hide Secret Data In Files
  • 123) Packet Generator
  • 124) Secure File Splitting
  • 125) My File Protection (Password Protect Files, File Injections)
  • 126) Dynamic Switch Port Mapper
  • 127) Internet Logger (Log URL)
  • 128) Get Whois Servers
  • 129) File Split&Merge
  • 130) Hide Drive
  • 131) Extract E-mails from Documents
  • 132) Net Tools Mini (Client/Server, Scan, ICMP, Net Statistics, Interactive, Raw Packets, DNS, Whois, ARP, Computer's IP, Wake On LAN)
  • 133) Hook Spy
  • 134) Software Uninstaller
  • 135) Tweak & Clean XP
  • 136) Steganographic Random Byte Encryption
  • 137) NetTools Notepad (encrypt your sensitive data)
  • 138) File Encrypter/Decrypter
  • 139) Quick Proxy Server
  • 140) Connection Redirector (HTTP, IRC, ... All protocols supported)
  • 141) Local E-mail Extractor
  • 142) Recursive E-mail Extractor
  • 143) Outlook Express E-mail Extractor
  • 144) Telnet Client
  • 145) Fast Ip Catcher
  • 146) Monitor Host IP
  • 147) FreeMAC (MAC Address Editor)
  • 148) QuickFTP Server (+user accounts support)
  • 149) NetTools Macro Recorder/Player (Keybord and Mouse Hook)
  • 150) Network Protocol Analyzer
  • 151) Steganographic Tools (Picture, Sounds, ZIP Compression and Misc Methods)
  • 152) WebMirror (Website Ripper)
  • 153) GeoLocate IP
  • 154) Google PageRank Calculator
  • 155) Google Link Crawler (Web Result Grabber)
  • 156) Network Adapter Binder
  • 157) Remote LAN PC Lister
  • 158) Fast Sinusoidal Encryption
  • 159) Software Scanner
  • 160) Fast FTP Client
  • 161) Network Traffic Analysis
  • 162) Network Traffic Visualiser
  • 163) Internet Protocol Scanner
  • 164) Net Meter (Bandwidth Traffic Meter)
  • 165) Net Configuration Switcher
  • 166) Advanced System Hardware Info
  • 167) Live System Information
  • 168) Network Profiler
  • 169) Network Browser
  • 170) Quick Website Maker and Web Gallery Creator
  • 171) Remote PC Shutdown
  • 172) Serial Port Terminal
  • 173) Standard Encryptor
  • 174) Tray Minimizer
  • 175) Extra Tools (nmap console & win32 version)
এছাড়াও রয়েছে আরো অনেক বাড়তি টুলস।
আপনার নিশ্চই আশ্চর্য হচ্ছেন এটা ভেবে যে এক সফটওয়ার এত টুলস। আর সবচেয়ে বড় কথা, এ সফটওয়ারটি ডাউনলোড করা যাচ্ছে সম্পূর্ণ ফ্রি। এটি ডাইনলোড করতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন:
http://www.mabsoft.com/nettools.htm
আমরা অনেকে পিসি তে অনেক আইকন ব্যবহার করি।আবার অনেক সময় মনে হয় যদি নিজের মতো করে আইকন তৈরি করে সেট করতে পারতাম তাহলে ভালোই হতো । এ রকম আমার সাথেও হতো যখন নতুন ব্যবহার করতাম। তাই আপনাদের জন্য আজ একটি সফটওয়্যর নিয়ে এলাম যে টার মাধ্যমে ধর ছাড় পদ্ধতিতে আইকন তৈরি করা যায়।imge2icon
এবার আপনাদের আইকন বানাবার পদ্ধতি বলি । প্রথমে যে ছবিটিকে আইকন বানাবেন সেটি কে ধরে Imageicon এর উপর ছেড়ে দিন। হয়ে গেল আইকন।

Tuesday, January 20, 2015




অনেক সময় আমাদের ফাইল অন্য কারো দ্বারা ডিলিট হয়ে যেতে পারে।আবার অনেক সময় আমরা নিজেরাও চাইনা ঐ ফাইল অন্য কেউ দেখুক। এই ফাইল লক করার অনেক রকম সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
আবার সেই সফটওয়্যার ব্রেক করারও সফটওয়্যার পাওয়া জায়।কিন্তু এত ঝামেলাতে না গিয়ে খুব সহজেই আপনি আপনার ড্রাইভ লক করে ফেলতে পারবেন। আপনার ড্রাইভ এ ডকুমেন্ট গুলি যাতে কেউ দেখতে না পায় সে জন্য আপনি ড্রাইভ গুলি লক করে রাখতে পারেন কোন রকম সফটয়ার ছাড়া।
১) আপনার কম্পিউটার এ RUN এ গিয়ে টাইপ করুন gpedit.msc। তাহলে একটা নতুন উইন্ডো আসবে।
ঐ উইন্ডোর সবার নিচের অপশনে পাবেন Administrative Templates। তারপর সবার উপরের অপশন windows components এ ক্লিক করুন।তারপর ক্লিক করুন windows explorer এ।
অনুক্রমটা এরকম – Administrative Templates > windows components > windows explorer
২) একটা নতুন উইন্ডো আসবে। উইন্ডোতে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে enable অপশনে ok দিন। এখন আপনার কম্পিউটার এ কোন ড্রাইভ ওপেন হবে না।
৩) আপনি যদি চান শুধু C ড্রাইভটা লক করতে তাহলে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে ড্রপ ডাউন মেনু তে ক্লিক করে C ড্রাইভ সিলেক্ট করে ওকে দিন এবার দেখুন শুধু C ড্রাইভ ওপেন হবে না ।
এ ভাবে আপনার কম্পিউটারের যেকোন নির্দিষ্ট ড্রাইভ লক করে রাখতে পারেন আপনার প্রয়োজনে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/20944/index.html#sthash.1xau5wzS.SPyXkDVL.dpuf
অনেক সময় আমাদের ফাইল অন্য কারো দ্বারা ডিলিট হয়ে যেতে পারে।আবার অনেক সময় আমরা নিজেরাও চাইনা ঐ ফাইল অন্য কেউ দেখুক। এই ফাইল লক করার অনেক রকম সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
আবার সেই সফটওয়্যার ব্রেক করারও সফটওয়্যার পাওয়া জায়।কিন্তু এত ঝামেলাতে না গিয়ে খুব সহজেই আপনি আপনার ড্রাইভ লক করে ফেলতে পারবেন। আপনার ড্রাইভ এ ডকুমেন্ট গুলি যাতে কেউ দেখতে না পায় সে জন্য আপনি ড্রাইভ গুলি লক করে রাখতে পারেন কোন রকম সফটয়ার ছাড়া।
১) আপনার কম্পিউটার এ RUN এ গিয়ে টাইপ করুন gpedit.msc। তাহলে একটা নতুন উইন্ডো আসবে।
ঐ উইন্ডোর সবার নিচের অপশনে পাবেন Administrative Templates। তারপর সবার উপরের অপশন windows components এ ক্লিক করুন।তারপর ক্লিক করুন windows explorer এ।
অনুক্রমটা এরকম – Administrative Templates > windows components > windows explorer
২) একটা নতুন উইন্ডো আসবে। উইন্ডোতে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে enable অপশনে ok দিন। এখন আপনার কম্পিউটার এ কোন ড্রাইভ ওপেন হবে না।
৩) আপনি যদি চান শুধু C ড্রাইভটা লক করতে তাহলে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে ড্রপ ডাউন মেনু তে ক্লিক করে C ড্রাইভ সিলেক্ট করে ওকে দিন এবার দেখুন শুধু C ড্রাইভ ওপেন হবে না ।
এ ভাবে আপনার কম্পিউটারের যেকোন নির্দিষ্ট ড্রাইভ লক করে রাখতে পারেন আপনার প্রয়োজনে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/20944/index.html#sthash.1xau5wzS.SPyXkDVL.dpuf
অনেক সময় আমাদের ফাইল অন্য কারো দ্বারা ডিলিট হয়ে যেতে পারে।আবার অনেক সময় আমরা নিজেরাও চাইনা ঐ ফাইল অন্য কেউ দেখুক। এই ফাইল লক করার অনেক রকম সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
আবার সেই সফটওয়্যার ব্রেক করারও সফটওয়্যার পাওয়া জায়।কিন্তু এত ঝামেলাতে না গিয়ে খুব সহজেই আপনি আপনার ড্রাইভ লক করে ফেলতে পারবেন। আপনার ড্রাইভ এ ডকুমেন্ট গুলি যাতে কেউ দেখতে না পায় সে জন্য আপনি ড্রাইভ গুলি লক করে রাখতে পারেন কোন রকম সফটয়ার ছাড়া।
১) আপনার কম্পিউটার এ RUN এ গিয়ে টাইপ করুন gpedit.msc। তাহলে একটা নতুন উইন্ডো আসবে।
ঐ উইন্ডোর সবার নিচের অপশনে পাবেন Administrative Templates। তারপর সবার উপরের অপশন windows components এ ক্লিক করুন।তারপর ক্লিক করুন windows explorer এ।
অনুক্রমটা এরকম – Administrative Templates > windows components > windows explorer
২) একটা নতুন উইন্ডো আসবে। উইন্ডোতে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে enable অপশনে ok দিন। এখন আপনার কম্পিউটার এ কোন ড্রাইভ ওপেন হবে না।
৩) আপনি যদি চান শুধু C ড্রাইভটা লক করতে তাহলে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে ড্রপ ডাউন মেনু তে ক্লিক করে C ড্রাইভ সিলেক্ট করে ওকে দিন এবার দেখুন শুধু C ড্রাইভ ওপেন হবে না ।
এ ভাবে আপনার কম্পিউটারের যেকোন নির্দিষ্ট ড্রাইভ লক করে রাখতে পারেন আপনার প্রয়োজনে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/20944/index.html#sthash.1xau5wzS.SPyXkDVL.dpuf
অনেক সময় আমাদের ফাইল অন্য কারো দ্বারা ডিলিট হয়ে যেতে পারে।আবার অনেক সময় আমরা নিজেরাও চাইনা ঐ ফাইল অন্য কেউ দেখুক। এই ফাইল লক করার অনেক রকম সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
আবার সেই সফটওয়্যার ব্রেক করারও সফটওয়্যার পাওয়া জায়।কিন্তু এত ঝামেলাতে না গিয়ে খুব সহজেই আপনি আপনার ড্রাইভ লক করে ফেলতে পারবেন। আপনার ড্রাইভ এ ডকুমেন্ট গুলি যাতে কেউ দেখতে না পায় সে জন্য আপনি ড্রাইভ গুলি লক করে রাখতে পারেন কোন রকম সফটয়ার ছাড়া।
১) আপনার কম্পিউটার এ RUN এ গিয়ে টাইপ করুন gpedit.msc। তাহলে একটা নতুন উইন্ডো আসবে।
ঐ উইন্ডোর সবার নিচের অপশনে পাবেন Administrative Templates। তারপর সবার উপরের অপশন windows components এ ক্লিক করুন।তারপর ক্লিক করুন windows explorer এ।
অনুক্রমটা এরকম – Administrative Templates > windows components > windows explorer
২) একটা নতুন উইন্ডো আসবে। উইন্ডোতে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে enable অপশনে ok দিন। এখন আপনার কম্পিউটার এ কোন ড্রাইভ ওপেন হবে না।
৩) আপনি যদি চান শুধু C ড্রাইভটা লক করতে তাহলে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে ড্রপ ডাউন মেনু তে ক্লিক করে C ড্রাইভ সিলেক্ট করে ওকে দিন এবার দেখুন শুধু C ড্রাইভ ওপেন হবে না ।
এ ভাবে আপনার কম্পিউটারের যেকোন নির্দিষ্ট ড্রাইভ লক করে রাখতে পারেন আপনার প্রয়োজনে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/20944/index.html#sthash.1xau5wzS.SPyXkDVL.dpuf
অনেক সময় আমাদের ফাইল অন্য কারো দ্বারা ডিলিট হয়ে যেতে পারে।আবার অনেক সময় আমরা নিজেরাও চাইনা ঐ ফাইল অন্য কেউ দেখুক। এই ফাইল লক করার অনেক রকম সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
আবার সেই সফটওয়্যার ব্রেক করারও সফটওয়্যার পাওয়া জায়।কিন্তু এত ঝামেলাতে না গিয়ে খুব সহজেই আপনি আপনার ড্রাইভ লক করে ফেলতে পারবেন। আপনার ড্রাইভ এ ডকুমেন্ট গুলি যাতে কেউ দেখতে না পায় সে জন্য আপনি ড্রাইভ গুলি লক করে রাখতে পারেন কোন রকম সফটয়ার ছাড়া।
১) আপনার কম্পিউটার এ RUN এ গিয়ে টাইপ করুন gpedit.msc। তাহলে একটা নতুন উইন্ডো আসবে।
ঐ উইন্ডোর সবার নিচের অপশনে পাবেন Administrative Templates। তারপর সবার উপরের অপশন windows components এ ক্লিক করুন।তারপর ক্লিক করুন windows explorer এ।
অনুক্রমটা এরকম – Administrative Templates > windows components > windows explorer
২) একটা নতুন উইন্ডো আসবে। উইন্ডোতে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে enable অপশনে ok দিন। এখন আপনার কম্পিউটার এ কোন ড্রাইভ ওপেন হবে না।
৩) আপনি যদি চান শুধু C ড্রাইভটা লক করতে তাহলে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে ড্রপ ডাউন মেনু তে ক্লিক করে C ড্রাইভ সিলেক্ট করে ওকে দিন এবার দেখুন শুধু C ড্রাইভ ওপেন হবে না ।
এ ভাবে আপনার কম্পিউটারের যেকোন নির্দিষ্ট ড্রাইভ লক করে রাখতে পারেন আপনার প্রয়োজনে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/20944/index.html#sthash.1xau5wzS.SPyXkDVL.dpuf
অনেক সময় আমাদের ফাইল অন্য কারো দ্বারা ডিলিট হয়ে যেতে পারে।আবার অনেক সময় আমরা নিজেরাও চাইনা ঐ ফাইল অন্য কেউ দেখুক। এই ফাইল লক করার অনেক রকম সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
আবার সেই সফটওয়্যার ব্রেক করারও সফটওয়্যার পাওয়া জায়।কিন্তু এত ঝামেলাতে না গিয়ে খুব সহজেই আপনি আপনার ড্রাইভ লক করে ফেলতে পারবেন। আপনার ড্রাইভ এ ডকুমেন্ট গুলি যাতে কেউ দেখতে না পায় সে জন্য আপনি ড্রাইভ গুলি লক করে রাখতে পারেন কোন রকম সফটয়ার ছাড়া।
১) আপনার কম্পিউটার এ RUN এ গিয়ে টাইপ করুন gpedit.msc। তাহলে একটা নতুন উইন্ডো আসবে।
ঐ উইন্ডোর সবার নিচের অপশনে পাবেন Administrative Templates। তারপর সবার উপরের অপশন windows components এ ক্লিক করুন।তারপর ক্লিক করুন windows explorer এ।
অনুক্রমটা এরকম – Administrative Templates > windows components > windows explorer
২) একটা নতুন উইন্ডো আসবে। উইন্ডোতে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে enable অপশনে ok দিন। এখন আপনার কম্পিউটার এ কোন ড্রাইভ ওপেন হবে না।
৩) আপনি যদি চান শুধু C ড্রাইভটা লক করতে তাহলে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে ড্রপ ডাউন মেনু তে ক্লিক করে C ড্রাইভ সিলেক্ট করে ওকে দিন এবার দেখুন শুধু C ড্রাইভ ওপেন হবে না ।
এ ভাবে আপনার কম্পিউটারের যেকোন নির্দিষ্ট ড্রাইভ লক করে রাখতে পারেন আপনার প্রয়োজনে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/20944/index.html#sthash.1xau5wzS.SPyXkDVL.dpuf
অনেক সময় আমাদের ফাইল অন্য কারো দ্বারা ডিলিট হয়ে যেতে পারে।আবার অনেক সময় আমরা নিজেরাও চাইনা ঐ ফাইল অন্য কেউ দেখুক। এই ফাইল লক করার অনেক রকম সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
আবার সেই সফটওয়্যার ব্রেক করারও সফটওয়্যার পাওয়া জায়।কিন্তু এত ঝামেলাতে না গিয়ে খুব সহজেই আপনি আপনার ড্রাইভ লক করে ফেলতে পারবেন। আপনার ড্রাইভ এ ডকুমেন্ট গুলি যাতে কেউ দেখতে না পায় সে জন্য আপনি ড্রাইভ গুলি লক করে রাখতে পারেন কোন রকম সফটয়ার ছাড়া।
১) আপনার কম্পিউটার এ RUN এ গিয়ে টাইপ করুন gpedit.msc। তাহলে একটা নতুন উইন্ডো আসবে।
ঐ উইন্ডোর সবার নিচের অপশনে পাবেন Administrative Templates। তারপর সবার উপরের অপশন windows components এ ক্লিক করুন।তারপর ক্লিক করুন windows explorer এ।
অনুক্রমটা এরকম – Administrative Templates > windows components > windows explorer
২) একটা নতুন উইন্ডো আসবে। উইন্ডোতে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে enable অপশনে ok দিন। এখন আপনার কম্পিউটার এ কোন ড্রাইভ ওপেন হবে না।
৩) আপনি যদি চান শুধু C ড্রাইভটা লক করতে তাহলে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে ড্রপ ডাউন মেনু তে ক্লিক করে C ড্রাইভ সিলেক্ট করে ওকে দিন এবার দেখুন শুধু C ড্রাইভ ওপেন হবে না ।
এ ভাবে আপনার কম্পিউটারের যেকোন নির্দিষ্ট ড্রাইভ লক করে রাখতে পারেন আপনার প্রয়োজনে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/20944/index.html#sthash.1xau5wzS.SPyXkDVL.dpuf
অনেক সময় আমাদের ফাইল অন্য কারো দ্বারা ডিলিট হয়ে যেতে পারে।আবার অনেক সময় আমরা নিজেরাও চাইনা ঐ ফাইল অন্য কেউ দেখুক। এই ফাইল লক করার অনেক রকম সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
আবার সেই সফটওয়্যার ব্রেক করারও সফটওয়্যার পাওয়া জায়।কিন্তু এত ঝামেলাতে না গিয়ে খুব সহজেই আপনি আপনার ড্রাইভ লক করে ফেলতে পারবেন। আপনার ড্রাইভ এ ডকুমেন্ট গুলি যাতে কেউ দেখতে না পায় সে জন্য আপনি ড্রাইভ গুলি লক করে রাখতে পারেন কোন রকম সফটয়ার ছাড়া।
১) আপনার কম্পিউটার এ RUN এ গিয়ে টাইপ করুন gpedit.msc। তাহলে একটা নতুন উইন্ডো আসবে।
ঐ উইন্ডোর সবার নিচের অপশনে পাবেন Administrative Templates। তারপর সবার উপরের অপশন windows components এ ক্লিক করুন।তারপর ক্লিক করুন windows explorer এ।
অনুক্রমটা এরকম – Administrative Templates > windows components > windows explorer
২) একটা নতুন উইন্ডো আসবে। উইন্ডোতে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে enable অপশনে ok দিন। এখন আপনার কম্পিউটার এ কোন ড্রাইভ ওপেন হবে না।
৩) আপনি যদি চান শুধু C ড্রাইভটা লক করতে তাহলে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে ড্রপ ডাউন মেনু তে ক্লিক করে C ড্রাইভ সিলেক্ট করে ওকে দিন এবার দেখুন শুধু C ড্রাইভ ওপেন হবে না ।
এ ভাবে আপনার কম্পিউটারের যেকোন নির্দিষ্ট ড্রাইভ লক করে রাখতে পারেন আপনার প্রয়োজনে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/20944/index.html#sthash.1xau5wzS.SPyXkDVL.dpuf
অনেক সময় আমাদের ফাইল অন্য কারো দ্বারা ডিলিট হয়ে যেতে পারে।আবার অনেক সময় আমরা নিজেরাও চাইনা ঐ ফাইল অন্য কেউ দেখুক। এই ফাইল লক করার অনেক রকম সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
আবার সেই সফটওয়্যার ব্রেক করারও সফটওয়্যার পাওয়া জায়।কিন্তু এত ঝামেলাতে না গিয়ে খুব সহজেই আপনি আপনার ড্রাইভ লক করে ফেলতে পারবেন। আপনার ড্রাইভ এ ডকুমেন্ট গুলি যাতে কেউ দেখতে না পায় সে জন্য আপনি ড্রাইভ গুলি লক করে রাখতে পারেন কোন রকম সফটয়ার ছাড়া।
১) আপনার কম্পিউটার এ RUN এ গিয়ে টাইপ করুন gpedit.msc। তাহলে একটা নতুন উইন্ডো আসবে।
ঐ উইন্ডোর সবার নিচের অপশনে পাবেন Administrative Templates। তারপর সবার উপরের অপশন windows components এ ক্লিক করুন।তারপর ক্লিক করুন windows explorer এ।
অনুক্রমটা এরকম – Administrative Templates > windows components > windows explorer
২) একটা নতুন উইন্ডো আসবে। উইন্ডোতে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে enable অপশনে ok দিন। এখন আপনার কম্পিউটার এ কোন ড্রাইভ ওপেন হবে না।
৩) আপনি যদি চান শুধু C ড্রাইভটা লক করতে তাহলে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে ড্রপ ডাউন মেনু তে ক্লিক করে C ড্রাইভ সিলেক্ট করে ওকে দিন এবার দেখুন শুধু C ড্রাইভ ওপেন হবে না ।
এ ভাবে আপনার কম্পিউটারের যেকোন নির্দিষ্ট ড্রাইভ লক করে রাখতে পারেন আপনার প্রয়োজনে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/20944/index.html#sthash.1xau5wzS.SPyXkDVL.dpuf
অনেক সময় আমাদের ফাইল অন্য কারো দ্বারা ডিলিট হয়ে যেতে পারে।আবার অনেক সময় আমরা নিজেরাও চাইনা ঐ ফাইল অন্য কেউ দেখুক। এই ফাইল লক করার অনেক রকম সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
আবার সেই সফটওয়্যার ব্রেক করারও সফটওয়্যার পাওয়া জায়।কিন্তু এত ঝামেলাতে না গিয়ে খুব সহজেই আপনি আপনার ড্রাইভ লক করে ফেলতে পারবেন। আপনার ড্রাইভ এ ডকুমেন্ট গুলি যাতে কেউ দেখতে না পায় সে জন্য আপনি ড্রাইভ গুলি লক করে রাখতে পারেন কোন রকম সফটয়ার ছাড়া।
১) আপনার কম্পিউটার এ RUN এ গিয়ে টাইপ করুন gpedit.msc। তাহলে একটা নতুন উইন্ডো আসবে।
ঐ উইন্ডোর সবার নিচের অপশনে পাবেন Administrative Templates। তারপর সবার উপরের অপশন windows components এ ক্লিক করুন।তারপর ক্লিক করুন windows explorer এ।
অনুক্রমটা এরকম – Administrative Templates > windows components > windows explorer
২) একটা নতুন উইন্ডো আসবে। উইন্ডোতে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে enable অপশনে ok দিন। এখন আপনার কম্পিউটার এ কোন ড্রাইভ ওপেন হবে না।
৩) আপনি যদি চান শুধু C ড্রাইভটা লক করতে তাহলে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে ড্রপ ডাউন মেনু তে ক্লিক করে C ড্রাইভ সিলেক্ট করে ওকে দিন এবার দেখুন শুধু C ড্রাইভ ওপেন হবে না ।
এ ভাবে আপনার কম্পিউটারের যেকোন নির্দিষ্ট ড্রাইভ লক করে রাখতে পারেন আপনার প্রয়োজনে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/20944/index.html#sthash.1xau5wzS.SPyXkDVL.dpuf
অনেক সময় আমাদের ফাইল অন্য কারো দ্বারা ডিলিট হয়ে যেতে পারে।আবার অনেক সময় আমরা নিজেরাও চাইনা ঐ ফাইল অন্য কেউ দেখুক। এই ফাইল লক করার অনেক রকম সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
আবার সেই সফটওয়্যার ব্রেক করারও সফটওয়্যার পাওয়া জায়।কিন্তু এত ঝামেলাতে না গিয়ে খুব সহজেই আপনি আপনার ড্রাইভ লক করে ফেলতে পারবেন। আপনার ড্রাইভ এ ডকুমেন্ট গুলি যাতে কেউ দেখতে না পায় সে জন্য আপনি ড্রাইভ গুলি লক করে রাখতে পারেন কোন রকম সফটয়ার ছাড়া।
১) আপনার কম্পিউটার এ RUN এ গিয়ে টাইপ করুন gpedit.msc। তাহলে একটা নতুন উইন্ডো আসবে।
ঐ উইন্ডোর সবার নিচের অপশনে পাবেন Administrative Templates। তারপর সবার উপরের অপশন windows components এ ক্লিক করুন।তারপর ক্লিক করুন windows explorer এ।
অনুক্রমটা এরকম – Administrative Templates > windows components > windows explorer
২) একটা নতুন উইন্ডো আসবে। উইন্ডোতে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে enable অপশনে ok দিন। এখন আপনার কম্পিউটার এ কোন ড্রাইভ ওপেন হবে না।
৩) আপনি যদি চান শুধু C ড্রাইভটা লক করতে তাহলে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে ড্রপ ডাউন মেনু তে ক্লিক করে C ড্রাইভ সিলেক্ট করে ওকে দিন এবার দেখুন শুধু C ড্রাইভ ওপেন হবে না ।
এ ভাবে আপনার কম্পিউটারের যেকোন নির্দিষ্ট ড্রাইভ লক করে রাখতে পারেন আপনার প্রয়োজনে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/20944/index.html#sthash.1xau5wzS.SPyXkDVL.dpuf
অনেক সময় আমাদের ফাইল অন্য কারো দ্বারা ডিলিট হয়ে যেতে পারে।আবার অনেক সময় আমরা নিজেরাও চাইনা ঐ ফাইল অন্য কেউ দেখুক। এই ফাইল লক করার অনেক রকম সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
আবার সেই সফটওয়্যার ব্রেক করারও সফটওয়্যার পাওয়া জায়।কিন্তু এত ঝামেলাতে না গিয়ে খুব সহজেই আপনি আপনার ড্রাইভ লক করে ফেলতে পারবেন। আপনার ড্রাইভ এ ডকুমেন্ট গুলি যাতে কেউ দেখতে না পায় সে জন্য আপনি ড্রাইভ গুলি লক করে রাখতে পারেন কোন রকম সফটয়ার ছাড়া।
১) আপনার কম্পিউটার এ RUN এ গিয়ে টাইপ করুন gpedit.msc। তাহলে একটা নতুন উইন্ডো আসবে।
ঐ উইন্ডোর সবার নিচের অপশনে পাবেন Administrative Templates। তারপর সবার উপরের অপশন windows components এ ক্লিক করুন।তারপর ক্লিক করুন windows explorer এ।
অনুক্রমটা এরকম – Administrative Templates > windows components > windows explorer
২) একটা নতুন উইন্ডো আসবে। উইন্ডোতে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে enable অপশনে ok দিন। এখন আপনার কম্পিউটার এ কোন ড্রাইভ ওপেন হবে না।
৩) আপনি যদি চান শুধু C ড্রাইভটা লক করতে তাহলে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে ড্রপ ডাউন মেনু তে ক্লিক করে C ড্রাইভ সিলেক্ট করে ওকে দিন এবার দেখুন শুধু C ড্রাইভ ওপেন হবে না ।
এ ভাবে আপনার কম্পিউটারের যেকোন নির্দিষ্ট ড্রাইভ লক করে রাখতে পারেন আপনার প্রয়োজনে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/20944/index.html#sthash.1xau5wzS.SPyXkDVL.dpuf
অনেক সময় আমাদের ফাইল অন্য কারো দ্বারা ডিলিট হয়ে যেতে পারে।আবার অনেক সময় আমরা নিজেরাও চাইনা ঐ ফাইল অন্য কেউ দেখুক। এই ফাইল লক করার অনেক রকম সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
আবার সেই সফটওয়্যার ব্রেক করারও সফটওয়্যার পাওয়া জায়।কিন্তু এত ঝামেলাতে না গিয়ে খুব সহজেই আপনি আপনার ড্রাইভ লক করে ফেলতে পারবেন। আপনার ড্রাইভ এ ডকুমেন্ট গুলি যাতে কেউ দেখতে না পায় সে জন্য আপনি ড্রাইভ গুলি লক করে রাখতে পারেন কোন রকম সফটয়ার ছাড়া।
১) আপনার কম্পিউটার এ RUN এ গিয়ে টাইপ করুন gpedit.msc। তাহলে একটা নতুন উইন্ডো আসবে।
ঐ উইন্ডোর সবার নিচের অপশনে পাবেন Administrative Templates। তারপর সবার উপরের অপশন windows components এ ক্লিক করুন।তারপর ক্লিক করুন windows explorer এ।
অনুক্রমটা এরকম – Administrative Templates > windows components > windows explorer
২) একটা নতুন উইন্ডো আসবে। উইন্ডোতে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে enable অপশনে ok দিন। এখন আপনার কম্পিউটার এ কোন ড্রাইভ ওপেন হবে না।
৩) আপনি যদি চান শুধু C ড্রাইভটা লক করতে তাহলে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে ড্রপ ডাউন মেনু তে ক্লিক করে C ড্রাইভ সিলেক্ট করে ওকে দিন এবার দেখুন শুধু C ড্রাইভ ওপেন হবে না ।
এ ভাবে আপনার কম্পিউটারের যেকোন নির্দিষ্ট ড্রাইভ লক করে রাখতে পারেন আপনার প্রয়োজনে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/20944/index.html#sthash.1xau5wzS.SPyXkDVL.dpuf
অনেক সময় আমাদের ফাইল অন্য কারো দ্বারা ডিলিট হয়ে যেতে পারে।আবার অনেক সময় আমরা নিজেরাও চাইনা ঐ ফাইল অন্য কেউ দেখুক। এই ফাইল লক করার অনেক রকম সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
আবার সেই সফটওয়্যার ব্রেক করারও সফটওয়্যার পাওয়া জায়।কিন্তু এত ঝামেলাতে না গিয়ে খুব সহজেই আপনি আপনার ড্রাইভ লক করে ফেলতে পারবেন। আপনার ড্রাইভ এ ডকুমেন্ট গুলি যাতে কেউ দেখতে না পায় সে জন্য আপনি ড্রাইভ গুলি লক করে রাখতে পারেন কোন রকম সফটয়ার ছাড়া।
১) আপনার কম্পিউটার এ RUN এ গিয়ে টাইপ করুন gpedit.msc। তাহলে একটা নতুন উইন্ডো আসবে।
ঐ উইন্ডোর সবার নিচের অপশনে পাবেন Administrative Templates। তারপর সবার উপরের অপশন windows components এ ক্লিক করুন।তারপর ক্লিক করুন windows explorer এ।
অনুক্রমটা এরকম – Administrative Templates > windows components > windows explorer
২) একটা নতুন উইন্ডো আসবে। উইন্ডোতে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে enable অপশনে ok দিন। এখন আপনার কম্পিউটার এ কোন ড্রাইভ ওপেন হবে না।
৩) আপনি যদি চান শুধু C ড্রাইভটা লক করতে তাহলে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে ড্রপ ডাউন মেনু তে ক্লিক করে C ড্রাইভ সিলেক্ট করে ওকে দিন এবার দেখুন শুধু C ড্রাইভ ওপেন হবে না ।
এ ভাবে আপনার কম্পিউটারের যেকোন নির্দিষ্ট ড্রাইভ লক করে রাখতে পারেন আপনার প্রয়োজনে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/20944/index.html#sthash.1xau5wzS.SPyXkDVL.dpuf
অনেক সময় আমাদের ফাইল অন্য কারো দ্বারা ডিলিট হয়ে যেতে পারে।আবার অনেক সময় আমরা নিজেরাও চাইনা ঐ ফাইল অন্য কেউ দেখুক। এই ফাইল লক করার অনেক রকম সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
আবার সেই সফটওয়্যার ব্রেক করারও সফটওয়্যার পাওয়া জায়।কিন্তু এত ঝামেলাতে না গিয়ে খুব সহজেই আপনি আপনার ড্রাইভ লক করে ফেলতে পারবেন। আপনার ড্রাইভ এ ডকুমেন্ট গুলি যাতে কেউ দেখতে না পায় সে জন্য আপনি ড্রাইভ গুলি লক করে রাখতে পারেন কোন রকম সফটয়ার ছাড়া।
১) আপনার কম্পিউটার এ RUN এ গিয়ে টাইপ করুন gpedit.msc। তাহলে একটা নতুন উইন্ডো আসবে।
ঐ উইন্ডোর সবার নিচের অপশনে পাবেন Administrative Templates। তারপর সবার উপরের অপশন windows components এ ক্লিক করুন।তারপর ক্লিক করুন windows explorer এ।
অনুক্রমটা এরকম – Administrative Templates > windows components > windows explorer
২) একটা নতুন উইন্ডো আসবে। উইন্ডোতে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে enable অপশনে ok দিন। এখন আপনার কম্পিউটার এ কোন ড্রাইভ ওপেন হবে না।
৩) আপনি যদি চান শুধু C ড্রাইভটা লক করতে তাহলে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে ড্রপ ডাউন মেনু তে ক্লিক করে C ড্রাইভ সিলেক্ট করে ওকে দিন এবার দেখুন শুধু C ড্রাইভ ওপেন হবে না ।
এ ভাবে আপনার কম্পিউটারের যেকোন নির্দিষ্ট ড্রাইভ লক করে রাখতে পারেন আপনার প্রয়োজনে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/20944/index.html#sthash.1xau5wzS.SPyXkDVL.dpuf
অনেক সময় আমাদের ফাইল অন্য কারো দ্বারা ডিলিট হয়ে যেতে পারে।আবার অনেক সময় আমরা নিজেরাও চাইনা ঐ ফাইল অন্য কেউ দেখুক। এই ফাইল লক করার অনেক রকম সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
আবার সেই সফটওয়্যার ব্রেক করারও সফটওয়্যার পাওয়া জায়।কিন্তু এত ঝামেলাতে না গিয়ে খুব সহজেই আপনি আপনার ড্রাইভ লক করে ফেলতে পারবেন। আপনার ড্রাইভ এ ডকুমেন্ট গুলি যাতে কেউ দেখতে না পায় সে জন্য আপনি ড্রাইভ গুলি লক করে রাখতে পারেন কোন রকম সফটয়ার ছাড়া।
১) আপনার কম্পিউটার এ RUN এ গিয়ে টাইপ করুন gpedit.msc। তাহলে একটা নতুন উইন্ডো আসবে।
ঐ উইন্ডোর সবার নিচের অপশনে পাবেন Administrative Templates। তারপর সবার উপরের অপশন windows components এ ক্লিক করুন।তারপর ক্লিক করুন windows explorer এ।
অনুক্রমটা এরকম – Administrative Templates > windows components > windows explorer
২) একটা নতুন উইন্ডো আসবে। উইন্ডোতে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে enable অপশনে ok দিন। এখন আপনার কম্পিউটার এ কোন ড্রাইভ ওপেন হবে না।
৩) আপনি যদি চান শুধু C ড্রাইভটা লক করতে তাহলে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে ড্রপ ডাউন মেনু তে ক্লিক করে C ড্রাইভ সিলেক্ট করে ওকে দিন এবার দেখুন শুধু C ড্রাইভ ওপেন হবে না ।
এ ভাবে আপনার কম্পিউটারের যেকোন নির্দিষ্ট ড্রাইভ লক করে রাখতে পারেন আপনার প্রয়োজনে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/20944/index.html#sthash.1xau5wzS.SPyXkDVL.dpuf
অনেক সময় আমাদের ফাইল অন্য কারো দ্বারা ডিলিট হয়ে যেতে পারে।আবার অনেক সময় আমরা নিজেরাও চাইনা ঐ ফাইল অন্য কেউ দেখুক। এই ফাইল লক করার অনেক রকম সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
আবার সেই সফটওয়্যার ব্রেক করারও সফটওয়্যার পাওয়া জায়।কিন্তু এত ঝামেলাতে না গিয়ে খুব সহজেই আপনি আপনার ড্রাইভ লক করে ফেলতে পারবেন। আপনার ড্রাইভ এ ডকুমেন্ট গুলি যাতে কেউ দেখতে না পায় সে জন্য আপনি ড্রাইভ গুলি লক করে রাখতে পারেন কোন রকম সফটয়ার ছাড়া।
১) আপনার কম্পিউটার এ RUN এ গিয়ে টাইপ করুন gpedit.msc। তাহলে একটা নতুন উইন্ডো আসবে।
ঐ উইন্ডোর সবার নিচের অপশনে পাবেন Administrative Templates। তারপর সবার উপরের অপশন windows components এ ক্লিক করুন।তারপর ক্লিক করুন windows explorer এ।
অনুক্রমটা এরকম – Administrative Templates > windows components > windows explorer
২) একটা নতুন উইন্ডো আসবে। উইন্ডোতে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে enable অপশনে ok দিন। এখন আপনার কম্পিউটার এ কোন ড্রাইভ ওপেন হবে না।
৩) আপনি যদি চান শুধু C ড্রাইভটা লক করতে তাহলে prevent access to drives from my computer ক্লিক করে ড্রপ ডাউন মেনু তে ক্লিক করে C ড্রাইভ সিলেক্ট করে ওকে দিন এবার দেখুন শুধু C ড্রাইভ ওপেন হবে না ।
এ ভাবে আপনার কম্পিউটারের যেকোন নির্দিষ্ট ড্রাইভ লক করে রাখতে পারেন আপনার প্রয়োজনে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/20944/index.html#sthash.1xau5wzS.SPyXkDVL.dpuf

Monday, January 19, 2015

A to Z Technology
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
আসসালামু আলাইকুম। টেকটউনসে এটি আমার প্রথম পোষ্ট, তাই কোন প্রকার ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন । আজকের আমার এই পোষ্টটি মূলত যারা কম্পিউটার এডভান্সড  লেভেল হার্ডওয়্যার এর কাজ শিখতেছেন বা শিখতে চাচ্ছেন তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ন । কম্পিউটার মাদারবোর্ড, হার্ডডিস্ক, ডিভিডি, ল্যাপটপ ইত্যাদির সার্ভিসিং করতে হলে অনেক সেমেটিক লেংগুয়েজ জানতে হয়ে , কারন সার্কিট ডায়াগ্রামে বিস্তারিত লেখা  থাকে না। আজকের এই পোষ্ট তা-ই নিয়ে। পোষ্টের ছবিটি ঝুম করে দেখলে বুঝতে পারবেন যে এই পোষ্টের গুরুত্বটা কেমন? আর কথা না বাড়িয়ে এখন কাজে নেমে পড়ি।
atoztechnology
Asus-A3H-laptop-motherboard-schematic-diagram
1  AC - Alternating current
2  ACDRVAC - adapter to system - switch driver output
3  ACGOOD - Valid adapter detect active-low open - drain logic output
4  ACN - Adapter current sense negatif
5  ACP - Adapter current sense positif
6  ACOP - Input Over - Power Protection
7  ACOV - Input Overvoltage Protection
8  ACP - Adapter current sense resistor , positive input .
9  ALWP - Always on power +B : Ac power rail or bat for power circuit
10  BATT - BATTERYBOM : BILL OF MATERIALS MANAGEMENT
11  BT - Buttonchgen : Charge active-low enable input logic
12  CIN - Input Capacitor
13  CLK_EN - Clock enable
14  CON - Conector
15  CRT - Cathode ray tube
16  DC - Direct current17  DM - DIM / DIM SOCKET / SOCKET MEMORY / JACK
18  DDRDOCK - Docking socket
19  EMI - Electromagnetic Interference ( Electromagnetic interference )
20  F - FUSE
21  FSEL - Frequency Select Input
22  GND - Ground
23  GP - GROUND PIN
24  HDMI - High - Definition Multimedia Interface
25  CID - Continuous Drain CurrentI
26  DM - Pulsed Drain Current
37  IN ( SHDN ) - Shutdown Supply Current
38  IIN - Operating Supply CurrentI
39  IIN - ( STBY ) Standby Supply Current
30 IS - Continuous Source Current ( Diode Conduction )
31  Ivin - Battery Supply Current at VIN pin
32  JP - Jumper point
33  LCDV - LCD Powerl
34  GATE- Lower -side MOSFET gate signal
35  LPC Low Pin Count
36  LVDS - Low - voltage differential signaling ( SYSTEM PENSIGNALAN )
47  MBAT - MAIN BATTERY
48  ODD - OUTPUT DISC DRIVE
49  PCI - Peripheral Component Interconnect
40 PGOOD - Power good open - drain output
41  PIR - IMPROVED PRODUCT RECORDPSI # : Current input indicator
42  PVCC - positive power supply
43  ICRTC - Real time clock
44  TD - Death TimeTHRM : Thermal sensor
45  TMDS - Transition Minimized Differential Signaling ( Data Transmissions technology )
46  TP - Test Point
57  TPAD - Thermal pad
58  UVLO - Input undervoltage lock -out
59  V - VOLTAGE
50  +V - pwr more(+3 v=more than 3 volt) VADJ :Output voltage regulation
51  VALW - Always on power
52  VALWP - VALW PADVBAT : Battery power
53  VCCP - power chip ( ich , graphic chips )
54  VCORE - POWER processors ( vCPU )
55  VDD - control power supply
56  VDDR - POWER DDR ( VDRAM / VRAM / Vmem )
57  VDS - DRAIN SOURCE VOLTAGE
58  VFB - feedback inputs Power
59  VGS - Gate voltage source
60  SVIN - Input Voltage Range
61  VIN - Adapter power supply ( vol_in )
62  VL - Power Lock
63  VL - voltage across the load / resistor load voltage
64  VLDOIN - Power supply of the VTT and VTTREF output stage (to Powermos)
65  VOT - Volt_out
66  VRAM - Power Random acses memory
67  VREF - POWER REFERENCES / SCHEMA REFERENCE / DEMAND
68  SCHEMEVS - SUITCH POWER/voltage on switch
69  VS + - Voltage support
70  VSB - Power switch button
71  VSS - Signal ground
72  VSW - POWER SWICT
73  VUSB - USB POWER/voltage USB
74  VVGA - POWER VGA ( VGPX / VGPU / VCVOD
পরবর্তী টিউনে দেখাবো সার্কিট কম্পোন্ট কোড। সে পর্যন্ত সঙ্গে থাকুন।
কোন কিছু জানতে হলে কমেন্ট করুন। কম্পিউটার ল্যাপটপ হার্ডওয়্যার জনিত যে কোন প্রকার সমস্যার জন্য আমাকে প্রশ্ন করুন।  উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব । ইনশাআল্লাহ।

Wednesday, January 14, 2015

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন আপনারা সবাই? আজকে আমি আপনাদের কিছু ফায়ারফক্স অ্যাডঅন দিব যা আপনাদের কাজে লাগতে পারে।তো এখন যেটা পছন্দ হয় তা ফায়ারফক্সে অ্যাড করে ফেলেন।

১. Zenmate :  এটা দিয়ে খুব সহজে আইপি হাইড করতে পারবেন। ৫ টি জায়গার আইপি নিতে পারবেন।
২. Anonymox : Zenmate এর মতো এটাও একটি আইপি হাইডার।
৩. Add Block Plus : অপ্রয়োজনীয় অ্যাড বন্ধ করে।
৪. World Of Trust : ওয়েবসাইট নিরাপদ কিনা চেক করে।
৫. Ghostery : ট্রেকার বন্ধ রাখবে।
৬. Down Them All! : চরম একটা ডাউনলোড ম্যানেজার ।
৭. Right To Click : যেই সাইট গুলোতে রাইট ক্লিক অফ সেগুলোতে রাইট ক্লিক করতে পারবেন।
৮. Web Developer : ওয়েবসাইট ডেভেলাপ করা অনেক সহজ করে দিবে।
৯. Google Translator : যেকোনো ভাষায় অনুবাদ করে নিন ওয়েবসাইট।
১০. MultiFox : অনেক অ্যাকাউন্ট ব্রাউজ করবেন লগআউট ছাড়া।
১১. Febe : ব্যাকআপ থাকবে ফায়ারফক্সের সব কিছু।
১২. LightBeam : হ্যাকাররা নিতে পারেন।
১৩. English-Bangla Dictionary : সহজে জানতে পারবেন শব্দের অর্থ।
১৪. Fireshot : ওয়েবপেজ PDF/Image আকারে সেভ করতে পারবেন।
১৫. Fast Dial : স্পীড ডায়াল হবে বিশাল বড়।
১৬. FireBug : সহজে ওয়েবপেজ এডিট করুন ।
১৭. FlagFox : ওয়েবসাইটের IP Adress,Domain name এবং Server-Location জানতে পারবেন।
১৮. 1 Click YT Video Download : ইউটিউবের ভিডিও ডাউনলোড করুন বিভিন্ন ফরম্যাটে।
১৯. Flash Video Download : যেকোনো ফ্ল্যাশ ফাইল ডাউনলোড করতে পারবেন।
২০. F.B. Purity : দ্রুত ফেচবুক ব্রাউজ করতে পারবেন।
২১. Google Text 2 Speech : সিলেক্ট করা শব্দ পরে শোনাবে।
২২. QrCodeR : যেকোনো লিঙ্ক/টেক্সটের QR কোড তৈরি করতে পারবেন।

Free Internet Download Managerআগের পোস্টিতে অমি ল্যাটেস্ট উইন্ডোজ & অফিস এক্টিভেটর শেযার করেছিলাম৷আজকে আমি শেযার করতে যাচ্ছি IDM-7.1. এটি Fully and Pre activated. তাই আপনাকে এটির রেজিস্ট্রেশন নিযে কোনো চিন্তা করতে হবে না৷ আপনি ডাউনলোড এবং ইনস্টল করার মাধ্যমে কোনো সমস্যা ছাড়াই আজীবনের জন্য ব্যবহার করতে পারবেন৷তাও আবার সম্পুর্ণ ফ্রিতে৷
Download Now

Download IDM-7.1

IDM-7.1 সফ্টওয়ারটি উপরের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুন  এটি অপনার পিসিতে ইনস্টল করার জন্য৷সফ্টওয়ারটি মাত্র ৩.৪ MB৷
  • IDM-7.1 সফ্টওয়ারটি ডাউনলোড করার পর ফোল্ডারটি আনজিপ করুন৷
  • এখন IDM_7.1_Full_Setup.exe এ ডাবল ক্লিক করে ইন্সটল করুন
এই সফ্টওযারটির ইনস্টল পদ্ধতি অন্য সকল সফ্টওযারের মতোই৷
Note: If you copy any download link, IDM will automatically take the URL from clipboard.

Saturday, January 10, 2015

জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্সের সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে নতুন নতুন বিভিন্ন বৈশিষ্ট যোগ করার ব্যবস্থা। মুক্ত এবং ফ্রি এই ব্রাউজারের গতি বাড়িয়ে নিতে ম্যানুয়ালী কিছু কনফিগার করে নিতে পারেন। এজন্য এড্রেসবারে about:config লিখে এন্টার করুন, তাহলে ফায়ারফক্স কনফিগারেশন আসবে।
এখন network.http.pipelining এর মান true দিন (Preference এর উপরে মাউস দ্বারা দুইবার ক্লিক করলেই false থেকে true হবে)। একই ভাবে network.http.proxy.pipelining, network.dns.disableIPv6 এবং plugin.expose_full_path এর মান true নির্ধারণ করুন। এছাড়াও network.http.pipelining.maxrequests এর মান ৪ এর পরিবর্তে ৮ দিন।
এবার nglayout.initialpaint.delay নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন ০। Preference তৈরী করতে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে New এ ক্লিক করুন এবং ডান থেকে String/integer/boolean নির্বাচন করুন, এরপরে Preference এর নাম লিখে Ok করুন এবং পরবর্তি উইন্ডোতে ভ্যালু লিখে বা নির্বাচন করে Ok করুন।
একই ভাবে content.notify.backoffcount নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন ৫, ui.submenuDelay নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন ০, content.max.tokenizing.time নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন 2250000, content.notify.interval নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন 750000, browser.cache.memory.capacity নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন 65536|
এবার content.interrupt.parsing এবং content.notify.ontimer নামে নতুন বুলিয়েন Preference তৈরী করুন এবং মান true দিন। ব্যাস এবার দেখুন ফায়ারফক্সের গতি আগের তুলনায় বেড়েছে।
প্রিয় বন্ধুরা!
আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি একটি মজাদার ট্রিক্স যা দিয়ে আপনি বন্ধু অথবা শুভাকাঙ্খীদের সাথে মজা করতে পারবেন একই সাথে তাদেরকে সাময়িক ঝামেলায় ফেলে দিতে পারবেন। এটাকে একটা ক্ষুদ্র ভাইরাস ও বলা যেতে পারে।
কোন কম্পিউটারে এ ট্রিক্সটির অ্যাপ্লাই করা হলে আপনি প্রতিবার কম্পিউটারটি স্টার্ট হওয়ার পর (অর্থাত উইন্ডোজ লগঅন হওয়ার পর) ব্যবহারকারী কিছু বোঝার আগেই তা অটোমেটিক আবার শাটডাউন হয়ে যাবে । আর এজন্য কোন সফটওয়্যার এর প্রয়োজন নাই।

তে চলুন জেনে নেই কিভাবে এটি করতে হবে

  • ১. Start বাটনে click করুন। এখান থেকে All Programs এ গিয়ে নিচের দিকে scroll করে “Startup” নামক  folder টি খুজে বের করুন।
  • ২. এবার “Startup” নামক  folder টির উপর কার্সর রেখে রাইট ক্লিক করে Open সিলেক্ট করুন। folder টি একটি নতুন উইন্ডোতে Open হবে।
  • ৩. এবার “Startup” নামক  folder টির মধ্যে ফাকা স্থানে রাইট ক্লিক করে New>Shortcut সিলেক্ট করুন। এবার আপনি Create Shortcut নামে একটি উইন্ডো দেখতে পারবেন।
  • ৪. এই উইন্ডোটির মধ্যে একটি টাইপ বক্স আছে। এই বক্সে আপনি নিচের লেখাটি কপি করে পেস্ট করে দিন:
  • C:\Windows\System32\logoff.exe
  • (যে কম্পিউটারে করবেন তাতে যদি Windows “C” ড্রাইভ ব্যাতীত অন্য কোন ড্রাইভে থাকে তাহলে উপরোক্ত লেখায় C এর বদলে সেই ড্রাইভ লেটারটি ব্যবহার করতে হবে বাকী সব অপরির্বতিত থাকবে।)
  • ৫. এবার আপনি উইন্ডোটির নিচ থেকে প্রথমে Next এ ক্লিক করুন তারপর আবার Finish এ ক্লিক করুন। দেখুন folder টির মধ্যে logoff.exe নামে একটি  Shortcut তৈরি হয়েছে।
  • ৬. ব্যাস! আপনার কাজ শেষ। এবার সকল উইন্ডো ক্লোজ করে পিসি রিস্টার্ট দিন আর মজা দেখুন।
  • ৭. আপনার পিসিতে এটি অ্যাপ্লাই করলে আপনি আর নরমাল মুডে পিসি চালাতে পারবেন না যতক্ষন না ঐ Shortcut টি ডিলিট না হবে । সেক্ষেত্রে যা করতে হবে:
    • ক) আপনার পিসিটি Safe Mode এ চালু করুন। দেখতে পারবেন যে Safe Mode এ এটি কাজ করে না।
    • খ) এবার  Safe Mode এ থাকা অবস্থায়  “Startup” folder টি ওপেন করুন। এবার এর মধ্যে থেকে logoff.exe নামক Shortcut টি ডিলিট করে দিন। এবার পিসি রির্স্টাট দিয়ে নরমাল মুডে চালু করুন, দেখুন সব ঠিক হয়ে গেছে।
ট্রিক্সটি এমন যে এটি অ্যাপ্লাই করলে এর ফলাফল দেখে কেউ সহজে বুঝতে পারবে না যে আসলে কি হয়েছে। প্রক্রিয়াটি যে জানে না তার কাছে মনে হবে যে পিসি তে ভাইরাস আক্রমন করেছে, কিন্তু আসলে তা নয়। ফলাফল দেখে বিরক্ত হয়ে অনেকে হয়ত বা নতুন করে পিসি সেটাপ ও দিতে পারে সেটা হবে আরও মজার।
তবে একটি কথা, কখনও সাইবার ক্যাফের পিসিতে এই ট্রিক্স প্রয়োগ করবেন না তাতে তাদের সাময়িক ব্যবসায়িক ক্ষতি হতে পারে যেটা আমাদের কাম্য নয়।
ভাল থাকবেন সবাই আর টিউনটি কেমন লাগল জানাবেন।

Monday, January 5, 2015

একবার ভাবুনতো যখন মাউস ছিলোনা তখন মানুষ কীভাবে কম্পিউটার চালাতো। এখনতো আমরা মাউস ছাড়া কম্পিউটার চালানোর চিন্তা মাথায় আনতেই পারি না। আমি আমার অনেক বন্ধুকে দেখেছি সামান্য কাজ যেটা কীবোর্ড দিয়ে করলে দ্রুত করা যায় সেটা মাউস দিয়ে করে। অনেকে তো খালি ফাইল/ফোল্ডার রিনেম করা ছাড়া কীবোর্ড ব্যাবহার করতেই চাননা। তাই আমি আমার সীমিত জ্ঞান দিয়ে শুধুমাত্র কীবোর্ড দিয়ে কম্পিউটার চালনা পদ্ধতি শেয়ার করছি।
কীবোর্ডের নিচের সারিতে দেখুন উইন্ডোজের লোগো সম্বলিত একটি কী আছে। একে উইন কী বলে। এই winkey+E চেপে উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার ওপেন করা যায়। এরকম উইন কী –র কয়েকটি শর্টকাট হলোঃ
শর্টকাটফলাফল
Winkey+Fসার্চ
Winkey+Rরান
Winkey+Uইউটিলিটি ম্যানেজার
Winkey+Dডেস্কটপের সকল উইনোড মিনিমাইজ(২য় বার চাপলে পুনরায় ম্যাক্সিমাইজ হবে।)
Winkey+Lডেস্কটপ লক
Winkey+Mডেস্কটপের সকল উইনোড মিনিমাইজ
আপডেটঃ মিনহাজুল হক শাওন  ভাইয়ের সৌজন্যে আরও কিছু শর্টকাট নিচে দেওয়া হলোঃ

F1 = Help
F2 = Rename
F3 = Search (Any app, browser)
F4 = Navigate cursor to address bar
F5 = Reload (browser) or Refresh
Shift + F10 = Context menu
Ctrl + Shift + Esc = Task Manager
Win+Pause = System Properties
Win+G = Desktop Gadgets
Win+Tab = Toggle open windows
এবার চলুন একটি উইন্ডোর মেনুবার কীবোর্ড দিয়ে ব্যাবহার করতে শিখি। আপনি যদি উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার এর মেনু বার (file, edit etc.) নিম্নের মত থাকে।
এবার কীবোর্ডের Alt বাটন চাপলে নিম্নের মতো করে দেখাবে।

ভালোভাবে দেখুন প্রতিাটি মেনুতে একটি করে letter এ আন্ডালাইন(_) আছে। যেমন File এর F  এ। এর মানে আপনি Alt+আন্ডারলাইনকৃত লেটার প্রেস করলে ঐ মেনু দেখা যাবে। যেমন View মেনুর জন্য Alt+V
মেনুতো ওপেন হলো। এবার দেখুন কয়েকটি শব্দের letter নিচে আন্ডালাইন(_)আছে। তবে এবার শুধুমাত্র আন্ডারলাইনকৃত  letter চাপলে ঐ কাজটি হবে। আর আপডাউন করার জন্য অ্যারো কী তো আছেই।
এবার উইন্ডো ক্লোজ করা সম্পর্কে জানি। Alt+F4 চেপে যে কোনো উইন্ডো ক্লোজ করা যায় এটা আমরা অনেকেই জানি। আরও একটি পদ্ধতি আছে। এ পদ্ধতিতে উইন্ডো ক্লোজ,মিনিমাইজ,মুভ, রেস্টোর ও ম্যাক্সিমাইজ করা যায়। এটা হচ্ছে টাস্কবার থেকে রাইট বাটন প্রেস করার বিকল্প। এজন্য Alt+স্পেস বার(space bar) চাপুন। দেখন বাম পাশের কর্ণারে একটি মেনু এসেছে। আগের মতই আন্ডারলাইনকৃত letter টি প্রেস করলে সেই অনুযায়ী কাজ হবে।  যেমন ক্লোজ করার জন্য Alt+Space+C ।

আমরা আবার ফাইল পেনড্রাইভে সেন্ড করতে পছন্দ করি। এজন্য ফাইলটি সিলেক্ট করে Space Bar এর ডান পাশে অবস্থিত Ctrl, Alt এর মাঝে একটি Contex Menu কী আছে। এটি চাপুন। এরপর নিচের চিত্রটা দেখুন।

ফাইল সম্পাদনার কয়েকটি কমান্ড(কমবেশি সবাই জানেন):
শর্টকাটফলাফল
Ctrl+Cকপি
Ctrl+Xকাট
Ctrl+Vপেস্ট
Ctrl+Fফাইন্ড/সার্চ
Alt+Enterফাইল/ফোল্ডার প্রোপারটিজ
এবার আমি কী করে কীবোর্ড দিয়ে মাউস  কিবোর্ড দিয়ে ব্যাবহার করতে হয় তা বলব।(ইতপূর্বে অবশ্য এ নিয়ে বেশ কয়েকটি টিউন হয়েছে। তারপরও আমি আমার নিজের মত করে টিউনটি করছি। এখানে আমি কারেও লেখা বা স্ক্রিনশট কপি-পেস্ট করছি না)
নিচের পদ্ধতিটা আমাদের কারও মাউস নেই ধরে করতেছি।
প্রথমে উইন কি প্রেস করে স্টার্ট মেনু ওপেন করুন। এবার Settings থেকে Control Panel এ যান। এবার Accessibility Option সিলেক্ট করে এন্টার চাপুন। নিচের উইন্ডে ওপেন হবে।

এবার কয়েকবার Tab বা Shift+Tab একবার চাপলে নিচের চিত্রের মতো Keyboard লেখায় বক্স পাওয়া যাবে।

এবার কীবোর্ডের রাইট এরো কী চেপে Mouse ট্যাবে আসুন। Alt+M প্রেস করে Use MouseKeys সিলেক্ট করুন। কেনো M চাপতে বলা হলো নিশ্চই উপরের লেখা থেকে বুঝতে পেরেছেন।

এবারে অ্যাপ্লাই করার জন্য Alt+A চাপুন। এবং সবশেষে Enter চেপে বেড়িয়ে আসুন। কাজাটি সফল করতে পারলে সীস্টেম ট্রেতে একটি মাউস এর আইকন দেখতে পারবেন।

কীবোড দিয়ে মাউস ব্যাবহার করার জন্য নিউমিরিক প্যাড ব্যাবহার করতে হবে। নিউমারিক প্যাড এর কোন কী কোন ডিরেকশনে ব্যাবহার হবে তা নিচে দেওয়া হলো।
কীডিরেকশন/ব্যবহার
1Left-down
2Down
3Right-down
4Left
5Single click
6Right
7Up-left
8Up
9Up-right
-Right button selected( 5 to right click)
/Left Button selected ( 5 to left click)
+Double click
Num LockMouseKeys on/off
উপরের কীগুলো অনুযায়ী কাজ করলে আর মাউস লাগবে না। এটি আপনি আপনার কোন বন্ধুকে দেখিয়ে তাক লাগাতে পারেন।
কম্পিউটার বন্ধ করতে কীবোর্ডের Power বাটন চাপলেই হবে।

আপডেট:

এবার আসুন আমরা স্টিকি কী সম্পর্কে জানি। স্টিকি কী অন থাকলে Ctrl, Alt, Shift ও Winkey বাটনগুলো এক/দুইবার প্রেস করলেই কীগুলো স্টিকি হয়ে যায়। । অর্থাৎ আপনকে ঐ কী চেপে না ধরলেও চলে।
স্টিকি কীগুলো অন করার জন্য দ্রুতার সাথে Shift পাঁচবার চাপুন। তাহলে যে উইন্ডে দেখতে পারবেন সেখান থেকে স্টিকি কী অন রাখার জন্য Ok বাটনে ক্লিক করুন বা এন্টার চাপুন। তাহলে টাস্কবারের সিস্টেম ট্রেতে একটি  আইকন দেখতে পারবেন।
এবার মনে করুন আপনি Ctrl+U চাপবেন। কিন্তু আপনার কীবোর্ডের উপর অতটা দক্ষতা নেই। তাই আপনাকে Ctrl চেপে ধরে থেকে  U খুজে বের করতে হয়, যা অনেকসময় বিরক্তিকর। স্টিকি কী অন থাকলে Ctrl একবার প্রেস করলেই প্রেস হয়ে থাকে। এরপর আপনি আরাম করে U চাপতে পারেন। এটা Alt, Shift ও Winkey-র ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। স্টিকি কীগুলো ২ বার চপলে একসাথে আরেকবার না চাপা পর্য়ন্ত অন হয়ে থাকে।  এর সুবিধা হলো, মনে করুন আপনি একাধিক ফাইল একসাথে সিলেক্ট করবেন । এজন্য স্টিকি কী অন রেখে Ctrl দুইবার চাপুন। এবার ফাইল গুলোতে ক্লিক করুন বা অ্যারো কী দিয়ে ব্রাউজ করে ফাইল নির্বচন করে Space  Bar চাপুন। কাজ শেষ হয়ে Ctrl একবার চাপুন। স্টিকি কী বন্ধ করতে পুনরায় দ্রুততার সাথে ৫বার Shift চাপুন।

Saturday, January 3, 2015

পৃথিবীর অন্যান্য সব দেশের তুলনায় আমাদের বাংলাদেশে ফ্রি সফটওয়্যার, পাইরেট সফটওয়্যার, ট্রা‌য়াল সফটওয়্যার ব্যবহারের প্রবণতা বেশি। যার অধিকাংশ আমরা ইন্টারনেট থেকে ট্রায়াল ভার্সন ডাউনলোড করে ব্যবহার করি। এই ধরনের সফটওয়ারের ক্ষেত্রে ট্রায়ালের নিদিষ্ট সীমা অতিক্রম হওয়ার পরই আমরা এই সফটওয়ার, গুলোর সিরিয়াল কি ইন্টারনেটে খুঁজে হয়রান হই।
অথচ একটু ভিন্ন ভাবে গুগল এ সার্চ করে আপনি খুঁজে বের করতে পারেন আপনার মেয়াদ উর্ত্তীর্ণ সফটওয়্যার এর সিরিয়াল নাম্বার, কিগান, প্যাচ খুব সহজেই আপনি যে সফটওয়্যার এর সিরিয়াল নাম্বার, কিগান, প্যাচ খুঁজছেন গুগলে সার্চ দেওয়ার সময় সেই সফটওয়্যারটি আগে লিখুন 94fbr অথবা সেই সফটওয়্যারটি (ভার্সন সহ) লিখে তার শেষে FBR94 লিখে সার্চ দিন।
দেখবেন গুগল শুধু সিরিয়াল নাম্বার, কিগান, প্যাচ এর হাজার হাজার লিঙ্ক দিচ্ছে আপনাকে।
উদাহরণঃ
94fbr Microsoft Office
94fbr Kaspersky
94fbr Adobe Photoshop
অথবা
Microsoft Office FBR94
Kaspersky FBR94
Adobe Photoshop FBR94
আশা করি এখন থেকে আর কোন সফটওয়্যার এর সিরিয়াল নাম্বার, কিগান, প্যাচ নিয়ে সমস্যা হবে না।
ভাল লাগলে Comment করে জানাবেন।
বেশী কথা না বলে এবার মূল কথায় আসি। আজ আমি আপনাদেরকে একটি ছোট কিন্তু অনেক বড় কাজের হাতিয়ার-এর সাথে পরিচয় করিয়ে দিব। এটি হচ্ছে ‘

‘CAMEYO”-যার দ্বারা আপনি যে কোন সফ্টওয়ারের পোর্টেবল ভার্সন তৈরী করতে পারবেন খুব সহজে। আর এটি নিজেও একটি পোর্টেবল তাই ইন্সটলের কোন ঝামেলা নেই। তাই পোস্টের শেষে আমার দেয়া লিংক হতে ডাউনলোড করে নিন।
আমি এই ধরনের যত গুলো সফ্টওয়ার ব্যবহার করেছি তার মধ্যে অবশ্যই এটি অন্যতম। এর ইন্টারফেস বেশ আকর্ষনিয় ও ব্যবহার খুবই সহজ। যে কোন নতুন ব্যবহারকরী এটা এক বার দেখেই ব্যবহার করতে পারবে। আমরা অনেকেই আছি যারা পোর্টেবল সফ্টওয়ার ব্যবহার করতে ভালবাসি, কারন এটা পিসির জায়গা অযথা দখল করেনা এমনকি সিস্টেম স্লো করেনা। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে যে কোন সফ্টওয়ারের পোর্টেবল ভার্সন অনেক খুজাঁ-খুজিঁ করেও পাওয়া যায়না কিংবা থাকেনা। তাই আপনার আমার এই সমস্যার কথা চিন্তা করে ”CAMEYO”করে দিল  এর সহজ সমাধান।

ব্যবহার বিধি :

প্রথমে আমার দেয়া লিংক হতে ”CAMEYO” ডাউনলোড করে এটি ওপেন করুন(যেহেতো পোর্টেবল তাই ইন্সটলের প্রয়োজন নেই)। এবার নিচের মত চিত্র আসবে-

এবার লাল চিন্হিত Studio তে ক্লিক করে Capture app Locally তে ক্লিক করুন। নিচের মত একটি উইন্ডো ওপেন হবে-

এখানে অল্প কিছুক্ষন সময় নিবে কারন এটি আপনার সিস্টেমের যাবতীয় ইন্সটল কৃত সকল সফ্টওয়ারের একটি স্নেপশট নিবে। (এখানে উল্লেখ্য আপনি যে সফ্টওয়ারটির পোর্টেবল করতে চান তা আগে থেকে ইন্সটল করা থাকলে হবে না। উক্ত স্নেপশট নেয়ার পর তা ইন্সটল করবেন)। স্নেপশট শেষ হলে নিচের মত আর একটি উইন্ডো ওপেন হবে-

এখন আপনি আপনার সফ্টওয়ারটি (যেটি পোর্টেবল করবেন) ইন্সটল করুন। রিস্টাট চাইলে করুন কোন চিন্তা নেই, ”CAMEYO”অটোমেটিক চালু হবে। আার যদি রিস্টাট না চায় তবে প্রয়োজন নেই। অধিকাংশ সফ্টওয়ার রিস্টাট চায় না। আপনার সফ্টওয়ারটি ইন্সটল হলে “Install done”-এ ক্লিক করুন। এবার নিচের মত একটি চিত্র আসবে-

এবার আপনার সফ্টওয়ারটি ইন্সটল করার পরে আপনার সিস্টেমর একটি স্নেপশট নিবে। অল্প কিছুক্ষনের মধ্যে স্নেপশট শেষ হয়ে নিচের মত একটি “Successful” বার্তা আসব-

আপনার কাজ শেষ- এখানে OK বাটন প্রেস করুন। বেস তৈরী হয়ে গেল আপনার সফ্টওয়ারের পোর্টেবল ভার্সন। এবার পূর্বে আপনার ইন্সটলকৃত সফ্টওয়ারটি আনইন্সটল করে দিতে পারেন। আপনার তৈরীকৃত পোর্টেবল সফ্টওয়ারটি পাবেন C:/Documents/Cameyo apps এর ভিতরে। এবার ইচ্ছে করলে ওখান থেকে কপি করে আপনার ডেস্কটপে রেখে দিতে পারবেন।
 ”CAMEYO” ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।
কেমন আছেন সবাই? আসা করি সকলেই হেব্বি আছেন। আমি আমার পোস্ট এ সব সময় কিছু নতুন শেখানোর আশা করি। তবে আজকের বিষয় টি খুব পরিচিত!! ফেসবুক হ্যাকিং !! এই টিউন টি শুধু মাত্র নতুন দের জন্য। আসা করি পরিস্কার ভাবে বুঝাতে এবং শেখাতে পারব। যদি কাওরো কোন স্থানে বুঝতে বা প্রয়োগ করতে সমস্যা হয় তবে কমেন্ট করে বা আমাকে সরাসরি জানাবেন।
তাহলে আর দেরি না করে ফিরে আসা যাক মূল কাজ এ। আমরা বিভিন্ন ভাবে ফেসবুক হ্যাক করতে পারি। অনেক প্রকার মাধ্যম এর মধ্যে, ফিশিং ই হল অন্নতম মাধ্যম। কিন্তু আমরা কম বেশি সবাই ফিশিং চিনতে শিখেছি। তবুও যারা প্রফেশনাল ফিশিং পারে তারা ১০০% ফেসবুক হ্যাক করতে পারে। আজ আমি আপনাদের ফেসবুক হ্যাক করার এক নতুন পদ্ধতি শেখাব। এইটা হল ফেসবুক অ্যাপ এর মাধ্যমে , ত চলুন... শুরু করা যাক।

প্রথমে এই ফাইল টি ডাউনলোড করুন.........

ডাউনলোড করা হয়ে গেলে Extract করে নিন।





এই বার এই লিঙ্ক এ যান............



Register এ ক্লিক করুন !!
রেজিস্টার এ ক্লিক করার পর আপনার ভ্যালিড ইমেইল, আপনার পছন্দের নাম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে একটি নতুন Account তৈরি করুন।

Account Create হয়ে গেলে আপনার ইমেইল এ একটি VERIFICATION কোড যাবে, সেখান থেকে Verify করে দিলে আপনার Account একটিভ হয়ে যাবে এবং নিচের মত পেজ আসবে.........



এইবার Create A New Account এ ক্লিক করুন...... ক্লিক করার পরে নিচের মত পেজ আসবে...




এইবার সুন্দর একটি নাম নির্বাচন করুন, যাতে করে আপনার শত্রু বুঝতে না পারে। আমি fbapps4fun.hostwidus.com নির্বাচন করেছি। নির্বাচন করা হয়ে গেলে  Create এ ক্লিক করুন !

তারপর ...



View Result এ ক্লিক করুন ......
View Result এ ক্লিক করার পর আপনার Sub Domain Name টি দেখতে পাবেন... এবং তারপর SWITCH এ ক্লিক করুন।


তারপর ফাইল ম্যানেজার এ ক্লিক করুন...... এবং নিচের ছবি গুলো দেখুন...




এইবার File Manager টি ইন্সটল করুন...


ইন্সটল হয়ে গেলে View Result এ ক্লিক করুন... ক্লিক করার পর নিচের মত আসবে এবং এতে default নামের একটি ফাইল থাকবে। সেইটা Delete করুন।



এইবার EXTRACT করা ফাইল গুলো থেকে INDEX এবং DATA এই দুইটি ফাইল এইখানে আপলোড করুন। তারপর images নামে একটি Folder তৈরি করুন। এবং এতে EXTRACT করা Image গুলো আপলোড করে দিন। ব্যাস... কাজ মোটামুটি শেষ...





এইবার আপনি যে লিঙ্ক টি Create করেছেন তা আপনার শত্রু কে প্রবেশ করতে বলুন... যেমন আমি CREATE করেছি http://fbapps4fun.hostwidus.com । এইটি দেখতে হবে ঠিক নিচের মত ...




এখন এইখানে আপনার শত্রু এইটাকে অ্যাপ মনে করে লগ ইন করবে। লগইন করার পর সে সত্যি সত্যি ফেসবুক ফান অ্যাপ এ চলে যাবে ফলে সে বুঝতে পারবে না যে তার সাথে কি করা হল। এবং আপনার কাছে পাসওয়ার্ড টি চলে আসবে। পাসওয়ার্ড টি পেতে আপনাকে যেতে হবে http://yourdomain.hostwidus.com/mazaok.txt । উদাহরণ স্বরূপ; http://fbapps4fun.hostwidus.com/mazaok.txt

Thursday, January 1, 2015

ব্যক্তিগত ফোল্ডারের নিরাপত্তার জন্য আমরা বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকি। অনেকে আবার এই কাজটি করতে বিভিন্ন থার্ডপার্টি সফটওয়্যার ব্যবহার করে। কিন্তু কোন সফটওয়্যার ছাড়াই আপনার ব্যক্তিগত ফোল্ডারকে সুরক্ষিত রাখতে পারেন।  কিন্তু এখন যে পদ্ধতি সম্পর্কে লিখছি, এই পদ্ধতি প্রয়োগ করে একই সঙ্গে ফোল্ডার হাইড এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখতে পারবেন।
নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।


cls
@ECHO OFF
title Folder Locker
if EXIST "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}" goto UNLOCK
if NOT EXIST Locker goto MDLOCKER
:CONFIRM
echo Are you sure and want to Lock the folder(Y/N)
set/p "cho=>"
if %cho%==Y goto LOCK
if %cho%==y goto LOCK
if %cho%==n goto END
if %cho%==N goto END
echo Invalid choice.
goto CONFIRM
:LOCK
ren Locker "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}"
attrib +h +s "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}"
echo Folder locked
goto End
:UNLOCK
echo Enter password to Unlock folder
set/p "pass=>"
if NOT %pass%==type your password here goto FAIL
attrib -h -s "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}"
ren "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}" Locker
echo Folder Unlocked successfully
goto End
:FAIL
echo Invalid password
goto end
:MDLOCKER
md Locker
echo Locker created successfully
goto End
:End
 
 
 
  • নোটপ্যাড খুলে কোডগুলো পেষ্ট করুন
lpswd.PNG
  • পেষ্ট করা কোডে উপরের ছবিতে দেখানো যায়গায় আপনার পছন্দের পাসওয়ার্ড টাইপ করুন
  • *.bat এক্সটেনশন দিয়ে সেভ করুন। অর্থাৎ সেভ করার পূর্বে ফাইলটির নাম (যে কোন) দেবার পর .bat (xxxx.bat) দিয়ে তারপর সেভ করুন
  • এবার যে ফাইল বা ফোল্ডার হিডেন করতে চান সেখানে সেভ করা ফাইলটি রাখুন
  • ফাইলটির উপর ডাবল ক্লিক করুন এবং দেখুন সেখানে Locker নামে একটি নতুন ফোল্ডার তৈরি হয়েছে
  • এখন আপনি যেসব ফাইল বা ফোল্ডার সুরক্ষিত রাখতে চান সেগুলো কপি করে এই ফোল্ডারে রাখুন
  • এরপর আবার *.bat ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করুন এবং Y টাইপ করে Enter দিন
  • দেখুন Locker নামের ফোল্ডারটি গায়েব
  • ফোল্ডারটি ফিরিয়ে আনতে আবার *.bat ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করুন এবং আপনার দেয়া পাসওয়ার্ডটি টাইপ করে Enter চাপুন
  • দেখুন Locker নামের ফোল্ডারটি আবার ফিরে এসেছে
এভাবে আপনার ব্যক্তিগত ফাইল বা ফোল্ডারকে একই সাথে পাসওয়ার্ড দিতে পারেন এবং লুকিয়েও রাখতে পারেন।
 

আজ বসলাম একটা সফটওয়ার নিয়ে লেখার জন্য।
আমার বাসায় আমার অনেক বন্ধু আসে। এসে তাদের ই-মেইল চেক করে, ফেইসবুকে চ্যাটিংসহ যা কিছু করে তা আমি পরে সহজেই বুঝে ফেলি একটি সফটওয়ার এর মাধ্যমে। এর মাধ্যমে আমি তাদের ব্যবহৃত পাসওয়ার্ড জেনে ফেলি অতি সহজেই এবং পরে তাদের পাসওয়ার্ড তাদেরকে জানিয়ে পুরো চমকিয়ে দেই।
সফটওয়ার টার নাম হচ্ছে Refog Free Keylogger. এটির মাধ্যমে কম্পিউটারের সকল কাজগুলো এবং কী বোর্ড থেকে যে কীগুলো Press করা হয় তা সহজেই দেখা যায়।
এটি করার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে সফটওয়ারটি ডাউনলোড করে নিতে হবে। তারপর তা ইনস্টল করে নিতে হবে।
ইনস্টল করার পর আপনার কম্পিউটারের সব কাজগুলো সেভ হতে থাকবে। আরো বিস্তারিত...
বেশি Detail দিযে লিখতে পারলাম না ... জানি না কেমন হলো...
Comment করতে ভুলবেন না।
ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করা যায় খুবই সহজ একটি পদ্ধতিতে। এজন্য প্রথমে এই লিংক থেকে RecFree টুলবারটি নামিয়ে নিন এবং সেটি আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করুন।
recfreetool.JPG
এরপর ব্রাউজার খুলে যে ভিডিওটি ডাউনলোড করতে চান সেটি সিলেক্ট করুন এবং টুলবারের Save As Video বাটনটিতে ক্লিক করুন। তারপর কোথায় সেভ করতে চান তা নির্ধারন করে দিলে ভিডিওটি MP4 ফরম্যাটে ডাউনলোড হবে। টুলবারটি দিয়ে MP4 এর পাশাপাশি MP3 ফরম্যাটেও ডাউনলোড করতে পারবেন। এটি IE, Firefox দুটিই সমর্থন করে।
নতুন বছরের শুরুতে আমার করা প্রথম টিউন ।এই টিউনটি আগে কোথাও করা হয়েছে কিনা জানিনা ।আমার জানামতে এই টিউন আমিই এই প্রথম করলাম ।যদি অন্য কোথাও করা হয়ে থাকে তাহলে মাফ করবেন ।পিডিএফ থেকে ইমেজ তৈরি করুন খুব সহজে মাত্র একটি ছোট সফটওয়্যার দিয়ে ।তাহলে আর কি ডাউনলোড করে নিন ।ইন্সটল দেওয়ার পর সিরিয়াল কী বসাবেন ।সিরিয়াল কী সহ এখান থেকে ডাউনলোড করুন ।আপনারা চাইলে ইমেজ এর সাইজ বাড়িয়ে কমিয়ে নিতে পারবেন ।
http://www.datafilehost.com/d/5ce89659
এ ছাড়াও আপনি অনলাইন এ কনভার্ট করতে পারেন ।তবে এই সফটওয়্যার এর মত হবে না ।আর অনলাইন এ আপলোড দিয়ে আবার ডাউনলোড দেওয়া সময় সাপেক্ষ ও নেট কানেকশন লাগবে ।এখান থেকে অনলাইন এ কনভার্ট করতে পারবেন ।
http://www.freepdfconvert.com/pdf-image
সবাইকে নতুন বছরের প্রানঢালা শুভেচ্ছা ।শুভ নববর্ষ ।